সংগ্রহেঃ রোমেল হোসাইন
আধুনিক পিচ্চিঃ
এক পিচ্চি বাসে যাওয়ার সময় বাসের দরজার সামনে দাড়িয়ে ছিল সেটা দেখে
কনডাক্টর বলছেঃ “কিরে তুই সব সময় দরজার সামনে দাঁড়াইয়া থাকিস!! তোর বাপে কি চৌকিদার আছিল??”
পিচ্চিঃ আরে তুই তো সব সময় টাকা চাইতে থাকিস তোর বাপে কি ফকির আছিল??
চাকরি না করেও আরাম করার উপায়ঃ
বাবাঃ পড়তে যাছ না কেন?
ছেলেঃ কেন?
বাবাঃ যাতে ভালো নম্বর এবং চাকুরীজীবনে ভালো বেতন পাও।
ছেলেঃ তারপর?
বাবাঃ তাইলে বড় বাড়ি-গাড়ি কিনতে পারবি। আরামে বইসা বইসা রিলাক্স করতে পারবি।
ছেলেঃ তোমার কী মনে হয়? আমি এখন কী করতাছি?
বল্টুর আশাঃ
বল্টুঃ জানিস আমার মালিক আমাকে প্রতিদিন মারে আর বলে, তুই একটা গাধা।
গিল্টুঃ তাহলে তুই ভাগসনা কেন?
বল্টুঃ আরে বলিসনা, মালিকের একটা সুন্দরী মেয়ে আছে। পড়ালেখা না করলেই বলে তোমাকে গাধার সাথে বিয়ে দিয়ে দিবো; সে আশাতেই আছি।
প্রাইভেট শিক্ষক কাকে বলে?
শিক্ষকঃ বল্টু তুই তো সারাদিন চৈ চৈ করে ঘুরে বেড়াস পড়া লেখা তো কিছুই করিস না। আচ্ছা বলতো যে গান লিখে তাকে কি বলে?
বল্টুঃ স্যার, গীতিকার
শিক্ষকঃ আর যে সুর করে।
বল্টুঃ স্যার, সুরকার
শিক্ষকঃ এবার বলতো যে প্রাইভেট পড়ায় তাকে কী বলে।
বল্টুঃ এটা খুবই সহজ, তাকে প্রাইভেট কার বলে।
আজ অফিসে আসেনিঃ
রেগেমেগে অফিস থেকে বাড়ি ফিরলেন শফিক। শফিকের স্ত্রী বললেন, ‘কী হলো? আজ এত চটে আছো কেন?’
শফিকঃ আর বোলো না। প্রতিদিন অফিসে যে কর্মচারীর ওপর রাগ ঝাড়ি, সে আজ অফিসে আসেনি। মেজাজটাই খারাপ হয়ে আছে!
ধূমপান না করার পরামর্শঃ
এক মধ্যবয়সী লোক এক ছেলেকে ধূমপান করতে দেখে বললঃ
লোকঃ এই ছেলে সিগারেট খাওয়া ঠিক না। এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুব খারাপ!
ছেলেঃ আমার দাদা ১০০ বছর বেঁচেছিলেন!
লোকঃ তিনি কি ধূমপান করতেন?
ছেলেঃ তিনি নিজের চরকায় তেল দিতেন।