সংগ্রহেঃ রোমেল হোসাইন
সেলামী দেওয়ার কথা ভাববেন নাঃ
বল্টুঃ জানিস, জলিল সাহেব বিরাট ভাগ্যবান। কেল্টুঃ কেন রে..?
বল্টুঃ ঈদের আগের দিন উনার পা দুটাই ট্রেনে কাটা পড়েছে।
কেল্টুঃ তুমি কি পাগল হলে, তারপরও বলছ জলিল সাহেব ভাগ্যবান।
বল্টুঃ বাহ্! সেলামি দেওয়ার কথাটা একবার ভাববে না?
উকিল সাহেবের বুদ্ধিঃ
উকিল সাহেবের প্রথম স্ত্রী চলে যাওয়ার পর বাসার কাজের মেয়েকে বিয়ে করেন। বিয়ের কিছুদিন পর এক প্রতিবেশী ভাবী এসে উকিলের বউকে জিজ্ঞেস করে; কেমন লাগছে উকিল সাহেবের নতুন সংসার?
মিসেস উকিল উত্তর দিলেন; আফা কুনু তফাৎ ফাই নাই গো, কাম কাইজ আদর সোহাগ বিয়ার আগে যা আছিল, এখনও তাই আছে। ফাঁকে দিয়া আমার বেতনডা বন্ধ কইরা দিসে গো আফা। আগে উকিল সাব খুশি অইয়া বখশিস দিতো, অহন হেইডাও বন্ধ। আহারে এতোদিনে কত ট্যাহা বেতন ফাইতাম। উকিল সাবের বুদ্ধিগো আফা! আমার পুরাডাই লস।
পরিচয় পত্রঃ
গোয়েন্দা এক কৃষকের বাড়িতে হানা দিলেন। ‘সরে দাঁড়াও, বাড়িতে তল্লাশি করব!’
কৃষক বললেন, ‘তল্লাশি করতে চান, করুন স্যার। কিন্তু দয়া করে বাড়ির উত্তর দিকের মাঠে যাবেন না।’
গোয়েন্দা কৃষকের নাকের ডগায় পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে বললেন, ‘এটা চেন? গোয়েন্দা ছক্কু মিঞা! এটা দেখলে যে কেউ ভয়ে কুঁকড়ে যায়!
কিছুক্ষণ পরই দেখা গেল, উত্তর দিকের মাঠ থেকে গোয়েন্দা ছক্কু মিঞার চিৎকার শোনা যাচ্ছে, ‘বাঁচাও! আমাকে বাঁচাও’। কৃষক ছুটে গিয়ে দেখলেন, একটা ষাঁড় ছক্কু মিঞাকে তাড়া করছে। দূর থেকে কৃষক বললেন, ‘স্যার, ওকে আপনার পরিচয়পত্রটা দেখান!’
আমি তোমার মনের ভেতর ঘুরে আসতে চাইঃ
ছেলেঃ আমি তোমার মনের ভিতরে একবার ঘুরে আসতে চাই।
মেয়েঃ না না, তা হবেনা।
ছেলেঃ কেনো, কেনো হবেনা?
মেয়েঃ তাহলে আমার মনের ভিতরে কে কে আছে তুমি জেনে যাবে।
ছেলেঃ আমি জানতে চাই তোমার ঘরে বসত করে ক’জনা।
মেয়েঃ তুমি কেনো বুঝ না; আমি তা জানিনা।