সংগ্রহে: ফেরদৌস আলম
সুস্থ অবস্থায় মরতে যাচ্ছি:
এক বৃদ্ধ মৃত্যুশয্যায়। চিকিৎসক বলেছেন খুব বেশি হলে ঘণ্টাখানেকের মধ্যে মারা যাবেন তিনি। তার আত্মীয়-স্বজন সবাই ভিড় করেছে তার বিছানার পাশে। তাকে সাহস দেয়ার চেষ্টা করছে-
নাতি: দাদু তোমার মুখটা খুব উজ্জ্বল দেখাচ্ছে।
ছেলে: বাবা তোমার শ্বাস-প্রশ্বাস তো একদম নরমাল।
পুত্রবধূ: শরীরের তাপমাত্রাও তো বেশ স্বাভাবিক।
বৃদ্ধ: শুনে ভালো লাগছে যে সুস্থ অবস্থায় আমি মরতে যাচ্ছি।
পানি ছাড়া সুইমিং পুল:
রুবেল: জানিস আমাদের নতুন বাড়িতে বাবা তিনটা সুইমিং পুল বানিয়েছে।
রাব্বি: তাই নাকি!
রুবেল: হ্যাঁ, একটা সুইমিং পুল গরম পানির, একটা ঠান্ডা পানির, আরেকটা পানি ছাড়া।
রাব্বি: সে কী! যার ঠান্ডা লাগবে সে গরম পানির পুলে আর যার গরম লাগবে সে ঠান্ডা পানির পুলে সাঁতার কাটবে, এ পর্যন্ত না হয় বুঝলাম। পানি ছাড়া সুইমিং পুল কী জন্য?
রুবেল: যারা সাঁতার জানে না তাদের জন্য!
কুকুর ধাওয়া করেছিলো:
মা: বাজার থেকে ফিরতে এতো দেরি হলো কেন?
শামস: একটা কুকুর উল্টো দিকে ধাওয়া করেছিলো তাই।
মা: বাজারের ব্যাগটা কই?
শামস: ভয়ে ব্যাগটা কুকুরের দিকে ছুড়ে মেরেছি, তারপরও কুকুরটা ধাওয়া করছিলো।
মা: রাস্তার পাশ থেকে পাথর ছুড়ে মারলে না কেন?
শামস: পাথর মেরেছি তো
মা: কখন? পাথর মারার পর কি হলো?
শামস: আমি যখন পাথর ছুড়ে মারলাম তখন কুকুরটা ঘুমাচ্ছিলো। এরপর ঘুম ভেঙে কুকুরটা আমাকে ধাওয়া করা শুরু করলো।
দুই টনের এসি বত্রিশ কেজি:
গ্রামের মাতুব্বর চিন্তাগ্রস্ত মুখে চায়ের দোকানে বসে আছেন। তার এক বন্ধু জিজ্ঞাসা করেন-
বন্ধু: কি ব্যাপার? সব ভালো তো!
মাতুব্বর: আর বলিস না! দুই টনের এসি কিনে বাড়ি আনার পর ওজন করে দেখি সেটা মাত্র বত্রিশ কেজি! এভাবে ঠকাবে, এটা আমার ধারণারও বাইরে!