ডাক্তার ও ব্যক্তিঃ
ব্যক্তিঃ ডাক্তার, আমার ছেলে একটি চাবি গিলে ফেলেছে, তাই আমি আপনার কাছে নিয়ে এলাম।
ডাক্তারঃ আপনার ছেলে চাবিটি কখন গিলেছে?
ব্যক্তিঃ ১০ দিন আগে।
ডাক্তারঃ ১০ দিন আগে গিলেছে আর আপনি এতদিন পর নিয়ে এলেন?
ব্যক্তিঃ আসলে আমার একটা ডুপ্লি−কেট চাবি ছিল। কিন্তু আজকে সেটাও হারিয়ে ফেলেছি।!!!
গলায় পরিচয়পত্রঃ
গোয়েন্দা প্রধানঃ চোরাকারবারিদের অনুসরণ করে তুমি কি হোটেল সুপার স্টারে গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা সহকারীঃ অবশ্যই স্যার!
গোয়েন্দা প্রধানঃ ওরা তোমাকে চিনে ফেলেনি তো?
গোয়েন্দা সহকারীঃ অসম্ভব, স্যার। আমি ছদ্মবেশ নিয়ে হোটেলের ভেতরে ঢুকে গেছি।
গোয়েন্দা প্রধানঃ কিসের ছদ্মবেশে গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা সহকারীঃ স্যার, ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে।
গোয়েন্দা প্রধানঃ কী?! হোটেল সুপার স্টারের মতো একটা জায়গায় তুমি ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে গিয়েছ? তোমাকে তো ভেতরে ঢুকতেই দেওয়ার কথা না!
গোয়েন্দা সহকারীঃ হা হা! স্যার আমাকে কি অত বোকা ভেবেছেন? জানতাম, ঢুকতে দেবে না। সে জন্য আগে থেকেই গলায় পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে রেখেছিলাম!!!!
গৃহস্থ ও চোরঃ
একবার এক চোর রাতের বেলা নারকেল গাছে উঠেছে। উদ্দেশ্য কী, সেটা তো আর বলে দিতে হবে না। তো নারকেল নিচে ফেলতেই জোরে শব্দ হলো। সেই শব্দে গৃহস্থ মানে গাছের মালিক গেল জেগে। চিৎকার করে জানতে চাইল, ‘কে রে?’
গাছের ওপর থেকে চোরটা উত্তর দিল, আমি মতিন।
গৃহস্থঃ ওইখানে কী করিস?
চোরঃ ঘাস কাটি।
গৃহস্থঃ ওই ছাগল, নারকেল গাছে কি ঘাস আছে নাকি?
চোরঃ নাই দেইখ্যাই তো নেমে আসতেছি।!!!!
উড়তে জানেঃ
জাহাজের ক্যাপ্টেন নিয়োগ পেতে এক লোক ইন্টারভিউ দিতে এসেছে
নিয়োগ কর্তাঃ তুমি কি সাঁতার জানো?
চাকরি প্রার্থীঃ জি না স্যার।
নিয়োগ কর্তাঃ সে কী, জাহাজের ক্যাপ্টেন পদে চাকরি করতে এসেছ অথচ সাঁতার জানো না!
চাকরি প্রার্থীঃ কিছু মনে করবেন না স্যার, পাইলটরা তো উড়োজাহাজ চালায়, কিন্তু তারা কি উড়তে জানে!!!