সংগ্রহেঃ মুশফিকুর রহমান শিহাব
চোখ ফুলে গেল কী করেঃ
বল্টুঃ তোর বাম চোখ ফুলে আছে কেন রে, মুরাদ?
মুরাদঃ বন্ধু কাল আমার বৌ পারিশা খাতুনের জন্মদিন ছিল।
বল্টুঃ তো?
মুরাদঃ জন্মদিনের কেকে লিখতে দিয়েছিলাম; ‘হ্যাপি বার্থ ডে পারিশা খাতুন’। কিন্তু বাসায় ফিরে কেক খুলে মোমবাতি লাগাতে গিয়ে দেখি তাতে লেখা, হ্যাপি বার্থ ডে পেরেশান খাতুন!
বল্টুঃ বলিস কী? তারপর!
মুরাদঃ কেকের ছবি তোলার জন্য ওর হাতে মোবাইল ফোন ছিল। সেটা দিয়েই মারলো!!!
তালাক দেঃ
স্বামী আর পতিভক্ত স্ত্রীর গল্প। স্বামী রাতে পানি চাইলো স্ত্রীর কাছে। স্ত্রী পানি এনে দেখলো স্বামী ঘুমিয়ে পড়েছে। এরপর সে সারারাত পানি নিয়ে দাঁড়িয়ে রইলো স্বামীর ঘুম ভাঙার অপেক্ষায়। ভোরবেলা স্বামী চোখ খুলেই বিষয়টি বুঝতে পেরে খুব খুশি হলো। আনন্দিত কণ্ঠে স্ত্রীকে বললো।
বলো স্ত্রী তুমি কী চাও আমার কাছে? আজ যা চাইবে আমি তাই দিবো!
স্ত্রী রেগে গিয়ে বললো; গোলামের পুত, আমারে তালাক দে, এখনি।
আমি আর তোর ভাত খাইতাম না।
রিলেশন ব্রেকআপঃ
উত্তর ভারতের অনিল আর দিল্লিবাসী রেখার প্রেমে এখন ব্রেকআপ চলছে। রেখাকে অনেকদিন না দেখে বিরহকাতর অনিল ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছে; আমার কোন মমতাজ নেই, তাই তাজমহল গড়া আর হলো না!
জবাবে দিল্লি থেকে প্রেমিকা রেখা কমেন্ট করেছে; আগে নিজের বাসায় বাথরুম তো তৈরি কর! চাপ লাগলেই পুরো বাড়ির সবাই লোটা নিয়ে পাট ক্ষেতে দৌঁড়াদৌঁড়ি আর কতদিন করবি?
আমিও কম ভালবাসি নাঃ
স্ত্রীকে থাপ্পড় মারার কিছু সময় পর স্বামী বললো,
স্বামীঃ একজন মানুষ শুধু ওই মানুষকেই আঘাত করে যাকে সে সবচাইতে বেশি ভালবাসে।
স্ত্রীঃ স্ত্রী তার স্বামীকে তিনটা থাপ্পড়, ৪টা লাথি আর ১২ বার ঝাড়–পেটা করার পর বললো, তোমার কি মনে হয়, শুধু তুমিই আমাকে ভালবাস, আমি তোমাকে ভালবাসি না? আমার ভালবাসা তোমার চেয়ে কম না বরং অনেক বেশি।
বাপের বাড়িঃ
মন্টুর মাঃ আমি বাপের বাড়ি তখনি যাবো যখন তুমি নিজে গিয়ে আমাকে দিয়ে আসবে!
মন্টুর বাপঃ মঞ্জুর করলাম। তবে তুমিও ওয়াদা করো যে, আমি গিয়ে না আনা পর্যন্ত তুমি ফিরে আসবে না!