সংগ্রহেঃ মুশফিকুর রহমান শিহাব
আরেকটু কালিঃ
বল্টু ভোট দিয়ে পোলিং অফিসারকে জিজ্ঞাসা করলো, ‘স্যার আঙ্গুলের এই দাগ কি পানি দিয়ে ধুইলে যাবে?’
অফিসারঃ না।
বল্টুঃ তাহলে স্যার, সাবান দিয়ে ধুইলে যাবে?
অফিসারঃ না।
বল্টুঃ তাহলে স্যার, কত দিন পরে উঠবে?
অফিসারঃ (বিরক্ত) এক বছর পর যাবে।
বল্টুঃ তাহলে আরও একটু দেবেন স্যার?
অফিসারঃ কেন?
বল্টুঃ চুলে লাগাব স্যার। আজকাল হেয়ার ডাইগুলো এক সপ্তাহের বেশি থাকে না!!
শিক্ষক ও ছাত্রঃ
শিক্ষক ক্লাশে পড়াচ্ছেন...এক ছাত্র হঠাৎ দাঁড়িয়ে বলল..
ছাত্রঃ স্যার স্যার....মুত্ব!
স্যারঃ যা, তাড়াতাড়ি আসবি...যত্তসব।
একটু পর আবার অন্য একজন ছাত্র দাঁড়িয়ে বলল...
ছাত্রঃ স্যার..... মুত্ব!!
স্যারঃ (রেগে গিয়ে) এই, তোদের মুখ দিয়ে কি প্রসাব বের হয় না?'
ছাত্রঃ না স্যার, আপনার বের হয়?
বিল পাসঃ
ভোটার নেই, নির্বাচনী আমেজ নেই,
মিটিং-মিছিল নেই, স্লোগানের হট্টগোল নেই। কিন্তু তার পরও এক নেতা হাজার হাজার পোস্টার ছাপিয়েছেন।
প্রেসের লোক এসে বলল, ‘স্যার, এত পোস্টার ছাপাইলেন, বিলটা কিন্তু এখনো পাইলাম না।’
নেতা বললেন, ‘খাড়াও মিয়া। সংসদে তো যাইতেছিই। তখন তো খালি বিলই পাস করমু!’
ডাক্তার ও রোগীঃ
এক লোক ডাক্তারের কাছে গেছে ?
রোগীঃ ডাক্তার সাব আমার প্রসাব হয়না, জ্বালাপোড়া করে। এখন কি করমু?
ডাক্তারঃ মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে পাল্টাইতে হবে।
রোগীঃ কি বলেন ডাক্তার সাব! এইডা কেমনে সম্ভব!
ডাক্তারঃ আরে যেই মেশিন দিয়া আপনারে টেষ্ট করমু, সেইডা নষ্ট হয়ে গেছে ।
কিডনী নিছিঃ
বল্টুঃ বোয়াল মামা হাসপাতালে ভর্তি।
গিট্টুঃ তো?
বল্টুঃ হাসপাতালের এক নার্সকে দেখে মামার মাথা নষ্ট !! মামা নার্সকে ডেকে বলল ‘‘ওগো তুমি তো আমার হৃদয় চুরি করেছো” !!
নার্স রেগে গিয়ে বলল, এক চড় মেরে দাঁত ফেলে দেব হারামজাদা, আমি তো শুধু তোর কিডনী নিছি !!!