সংগ্রহেঃ ফেরদৌস আলম
পাগলের কথোপকথনঃ
১ম পাগলঃ আচ্ছা কম্পিউটার চালু করে কেমনে?
২য় পাগলঃ তুই জানিস না!!!
১মঃ না
২য়ঃ হাহাহাহাহা....এইজন্য মানুষ তোরে পাগল বলে ।
২য় পাগলঃ যা রিমোট টা নিয়ে আয় আমি চালু কইরা দিতাছি।
বল্টুর ইংরেজীঃ
ইংরেজি ক্লাস শুরু হয়ে গেছে। ইংরেজি স্যার
বল্টুকে দেখে বললঃ
শিক্ষকঃ বল্টু, ইউ আর লেট! হোয়াই?
বল্টুঃ স্যার, আমাদের গাড়ি কাঁদার মধ্যে আটকে পড়েছিল।
শিক্ষকঃ নো-নো, টেল মি ইন ইংলিশ।
বল্টুঃ স্যার, Our গাড়ি was পড়িং in কাঁদা। No নড়িং-চড়িং, only ভুম-ভুম sound করিং !!!
সুন্দরী তরুণীকে প্রেমের প্রস্তাবঃ
একদিন রনি আর নূরের মধ্যে প্রেম নিয়ে কথা হচ্ছিলঃ
রনিঃ বুঝলি নূর, সুন্দরী এক তরুণীকে আমি ভালোবাসতাম কিন্তু এখন আর বাসি না।
নূরঃ কেন?
রনিঃ মেয়েটা কানে কম শোনে।
নূরঃ কী করে বুঝলি?
রনিঃ আমি ওকে বললাম, ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি।’
প্রতিউত্তরে মেয়েটা বলল, ‘আমার পায়ের স্যান্ডেলটা নতুন!’
ফাঁকিবাজি ছাত্রঃ
ম্যাডামঃ গতকালকের পড়া মুখস্ত করেছো?
পাপ্পুঃ না ম্যাডাম!!
ম্যাডামঃ কেনো? বাসায় পড়তে বসনি?
পাপ্পুঃ যখন পড়তে বসেছি তখনি কারেন্ট চলে গেছে।
ম্যাডামঃ নিশ্চয়ই আবার কারেন্ট এসেছে?
পাপ্পুঃ যখনি আমি পড়তে বসেছি ঠিক তখনি আবার কারেন্ট চলে গেছে।
ম্যাডামঃ তারপর অবশ্যই আবার কারেন্ট এসেছিলো?
পাপ্পুঃ কারেন্টতো এসেছিলো, কিন্তু আমি আর পড়তে বসিনি এই ভেবে, আমি যদি আবার পড়তে বসি তাহলে আবারও কারেন্ট চলে যাবে আর অন্য লোকদের কষ্ট হবে।
হাফপ্যান্ট পড়ে রেস্তোরায়ঃ
দৌঁড় প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে রুবেল। তাই বন্ধুদের নিয়ে রেস্তোরাঁয় খেতে গেল। রেস্তোরাঁর দারোয়ান তাদের আটকে দিলো।
দারোয়ানঃ দুঃখিত স্যার, হাফপ্যান্ট পরে আমাদের রেস্তোরাঁয় প্রবশ নিষেধ।
রুবেলঃ ব্যাটা, কত বড় সাহস! আমাকে আটকে দিস! তুই জানিস আমি কে? আমি বিখ্যাত দৌঁড়বিদ রুবেল।
দারোয়ানঃ তাহলে তো ভালোই হলো। এক দৌঁড়ে বাসা থেকে ফুলপ্যান্টটা পরে আসুন!
বিয়ে করতে ফেসবুকে স্ট্যাটাসঃ
এক অবিবাহিত যুবক বিয়ে করার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলো, ‘আমি বিয়ে করতে চাই।’
দিনশেষে তার স্ট্যাটাসে মাত্র দুটি মেয়ে লাইক দিলো। আর বাকি ১০৬ জন পুরুষ কমেন্ট করলো, ‘আমারটা লইয়া যাও!