পর্যটকদের নজর কাড়ছে জুড়ীর ‘রাতারগুল’

প্রকাশের সময় : 2020-11-11 16:27:01 | প্রকাশক : Administration
পর্যটকদের নজর কাড়ছে জুড়ীর ‘রাতারগুল’

 শাহ মতিন টিপুঃ ওপরে নীল আকাশ। নিচে স্বচ্ছ জলরাশি। এর মধ্যেই দাঁড়িয়ে আছে হিজল-করচসহ নানা জলজ গাছ। কখনো আকাশের কালো মেঘ যেন হাওরের পানির সঙ্গে মিশে একাকার হয়। রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট বলতেই চোখে ভেসে ওঠে সিলেটের কথা। ঠিক রাতারগুলের মতো এ জায়গাটি। স্থানীয় জলার বন নামে পরিচিত। যা অবিকল রাতারগুলের অনুরূপ। এমন মনোমুগ্ধকর দৃশ্য মন কেড়েছে ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের।

পর্যটকদের নজর কাড়ছে রাতারগুলখ্যাত জুড়ীর খাকটেখা এলাকা। এ এলাকার অনেক জায়গাজুড়ে বিস্তৃত হিজল আর করচগাছ। গাছগুলো পানির মধ্যে ভাসমান। বর্ষার মৌসুমে দেখতে রাতারগুলের মতো। এসব গাছে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের পাখি। সকাল থেকে বিকেল পাখির কিচির-মিচির যেন মনকে অন্যভুবনে নিয়ে যায়।

এদিকে অনেকে এ জায়গাটি ঘুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন মনোমুগ্ধকর ছবি-ভিডিও। পর্যটকরা এর নাম দিয়েছেন জুড়ীর রাতারগুল। যেদিকে চোখ যায় শুধু পানি আর পানি। রাস্তার পাশ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে ইঞ্জিনচালিত ও ছোটবড় নৌকা। মাঝিরা অপেক্ষা করছেন পর্যটকদের জন্য।

দূর-দূরান্ত থেকে আসা পর্যটকরা গাড়ি রেখে দর কষাকষি শেষে নৌকায় ওঠে হাওরে যাচ্ছেন। নৌকায় ঘুরতে গিয়ে কেউ কেউ আবার গোসলের জন্য পানিতে লাফ দিচ্ছেন। সঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় জলজ অনেক উদ্ভিদ। বিশেষ করে পর্যটকরা আসেন শেষ বিকেলের সূর্যাস্ত দেখতে। সূর্যাস্তের দৃশ্য হাওরের পরিবেশকে আরও মনোরম করে তোলে। - রাইজিংবিডি.কম 

 

সম্পাদক ও প্রকাশক: সরদার মোঃ শাহীন
উপদেষ্টা সম্পাদক: রফিকুল ইসলাম সুজন
বার্তা সম্পাদক: ফোয়ারা ইয়াছমিন
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: আবু মুসা
সহ: সম্পাদক: মোঃ শামছুজ্জামান

প্রকাশক কর্তৃক সিমেক ফাউন্ডেশন এর পক্ষে
বিএস প্রিন্টিং প্রেস, ৫২/২ টয়েনবি সার্কুলার রোড,
ওয়ারী, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও ৫৫, শোনিম টাওয়ার,
শাহ মখ্দুম এ্যাভিনিউ, সেক্টর # ১২, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০ হতে প্রকাশিত।

বানিজ্যিক অফিস: ৫৫, শোনিম টাওয়ার,
শাহ মখ্দুম এ্যাভিনিউ, সেক্টর # ১২, উত্তরা, ঢাকা।
বার্তা বিভাগ: বাড়ি # ৩৩, রোড # ১৫, সেক্টর # ১২, উত্তরা, ঢাকা।
ফোন: ০১৮৯৬০৫৭৯৯৯
Email: simecnews@gmail.com