সংগ্রহে: ফেরদৌস আলম
প্রেসক্রিপশনের ওষুধ কোথাও নেই:
রোগী: ডাক্তার, প্রেসক্রিপশনের একদম উপরে যে ওষুধটা লিখেছেন, সেটা কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না এখন কি করব?
ডাক্তার: আরে, ওটা ওষুধ নয়। কলমে কালি আসছিল না বলে চালিয়ে দেখছিলাম।
রোগী: আর কোথাও চেক করতে পারলেন না, প্রেসক্রিপশনেই চেক করতে হলো? এর জন্য আমাকে ৫০টা ওষুধের দোকানে ঘুরে বেড়াতে হলো!
একজন তো বলল, কালকে আনিয়ে দেবে।
আর একজন বলল, এই কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেছে, অন্য কোম্পানির দেব?
আর একজন বলল, এই ওষুধের এখন খুব ডিমান্ড। ব্ল্যাকেই পাওয়া যাবে।
আর একজন বলল, এটা তো ক্যান্সারের ওষুধ, কার হয়েছে?
শরীরের ওজন বাড়াতে উল্টো দৌঁড়:
মারিয়ার চারদিকে শুধু হতাশা। হতাশা নিয়ে এক বিকেলে পার্কে হাঁটছেন। হঠাৎ দেখেন এক পরিচিত লোক উল্টো হয়ে দৌঁড়াচ্ছেন। তাকে থামিয়ে জানতে চাইলেন-
মারিয়া: আঙ্কেল, ঘটনা কী?
লোক: ডাক্তার ওজন কমানোর জন্য দৌঁড়ানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন। তো দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে একদিন মাপতে গিয়ে দেখি ওজন বেশি কমে গেছে। তাই এখন আবার বাড়ানোর জন্য উল্টো হয়ে দৌঁড়াচ্ছি।
অন্যের প্রেমিকার চিঠি পড়ার কৌশল:
লাভলুকে পাঠানো প্রেমিকার চিঠি পড়ে শোনাচ্ছিল পিন্টু। এ সময় সেখানে এসে হাজির বাবলু-
বাবলু: কিরে পিন্টু, চিঠি পড়ে শোনাচ্ছিস ভালো কথা। কানে তুলা গুঁজে রেখেছিস কেন?
পিন্টু: লাভলুর প্রেমিকার চিঠি তো, তাই সে চায় না আমি তার প্রেমিকার লেখা চিঠির কথাগুলো শুনে ফেলি!
বাবলু: বেহুস!
সার্জারির পর চেহারা বদলে গেছে:
একবার কবির আহমেদ মন খারাপ করে বসে আছেন। ছগির হোসেন তাকে দেখে বললেন-
ছগির: কী হয়েছে চাচা?
কবির: আর বলবেন না। এক মেয়েকে প্লাস্টিক সার্জারি করার জন্য সাত লাখ টাকা ধার দিয়েছিলাম। এখন সার্জারি করার পর তার চেহারা বদলে গেছে। এখন আর তাকে খুঁজে পাচ্ছি না।
জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়ল চোর:
চোর: জলদি, পুলিশ আসছে! জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়।
সহকারী: কিন্তু ওস্তাদ, আমরা যে এখন তেরো তলায় আছি। লাফ দিলে মৃত্যু নিশ্চিত।
চোর: দুর গাধা! এখন কি কুসংস্কার নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় আছে?
তাড়াতাড়ি লাফ দে জীবন বাঁচানো ফরজ। বাকিটা বাসায় গিয়ে দেখব নি!