সংগ্রহে: ফেরদৌস আলম
হাতিকে ল্যাং মারবে পিঁপড়া:
হাতির পিঠে বসে আছে দুটি পিঁপড়া। তারা চুপিচুপি কথা বলছে-
প্রথম পিঁপড়া: এই হাতি ব্যাটার আয়ু শেষ! একটু পরেই আমরা ওকে পা দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মেরে ফেলব।
দ্বিতীয় পিঁপড়া: তার আগে ছোট্ট একটা কাজ বাকি আছে।
প্রথম পিঁপড়া: কি কাজ?
দ্বিতীয় পিঁপড়া: ব্যাটাকে ল্যাং মেরে ফেলে দিতে হবে।
মশার পিকনিক জঙ্গলে:
মা মশা বলছে তার সন্তানদের-
মা: তোমরা যদি সারাদিন ভালো আচরণ করো, তাহলে রাতে তোমাদের পিকনিকে নিয়ে যাব।
বাচ্চা: পিকনিকে? কোথায় হবে সেটা?
মা: পাশের জঙ্গলে। একদল ট্যুরিস্ট এসেছে। সারারাত কাটাবে ওখানে।
আফ্রিকার সব বাঘ মেরে ফেলা হয়েছে:
এক শিকারি বন্ধুদের আড্ডায় বসে গল্প করছে-
শিকারি: জানিস, সেবার আফ্রিকার জঙ্গলে গিয়ে আমি কতগুলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার মেরেছি?
বন্ধুরা: আফ্রিকার জঙ্গলে তো রয়েল বেঙ্গল টাইগারই নেই! তুই মারবি কোথা থেকে?
শিকারি: আহ্! সব যদি আমি মেরেই ফেলি, তাহলে থাকবে কোথা থেকে?
মেধাশূন্য হয়ে পড়ছে পৃথিবী:
কবি: জানেন গল্পকার, পৃথিবী দিন দিন মেধাশূন্য হয়ে পড়ছে।
গল্পকার: কিভাবে?
কবি: এই ধরেন অ্যারিস্টটল মারা গেলেন, নিউটন গত হয়েছেন, আইনস্টাইন মরে ভূত হয়ে গেলেন, স্টিফেন হকিংও মারা গেলেন, আমার শরীরটাও বেশি ভালো ঠেকছে না কয়েকদিন ধরে...
স্যানিটাইজার থাকতেও করোনা!!
মারিয়া: ডাক্তার সাহেব আপনার মুখ গম্ভীর হয়ে গেল কেন? আমার কী হয়েছে?
ডাক্তার: আপনার রিপোর্ট দেখে আমি দুঃখিত। মিস মারিয়া, আপনার শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। রিপোর্ট পজেটিভ।
মারিয়া: নাহ্, এ হতে পারে না ডাক্তার সাহেব! আমার ঘরে ৫০০ স্যানিটাইজার, ২০০ হ্যান্ড ওয়াশ, ১ হাজার প্যাকেট টয়লেট রোল আছে। আমার করোনা হলো কিভাবে?
হোম কোয়ারেন্টাইন কাটাচ্ছে কক্সবাজার:
ওসি: হ্যালো, মজনু সাহেব, আপনি কোথায়?
মজনু: জি স্যার, আমি হোম কুয়ারিন্টিনে
ওসি: আপনি ঘরের দরজাটা একটু খুলেন, একটু কথা বলে যাই। আমি আপনার বাসার সামনে।
সাদেক আলী: জ্বি ভাই, দরজার সামনে তো সমুদ্র-সৈকত! মানে...আমি তো ইয়ে...