জোকস্

প্রকাশের সময় : 2021-09-08 11:32:05 | প্রকাশক : Administration
জোকস্

জোকস্

সংগ্রহে: রোমেল হোসাইন

 

স্বপ্নের বর্ণনা:

তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ণনা করছে।

প্রথম বন্ধু: জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম, মরুভূমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আর আমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি।

দ্বিতীয় বন্ধু: আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্ণমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি।

তৃতীয় বন্ধু: আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস!!

ঠেলা সামলাও:

মালিক: আমাদের দোকানে যে পচা ডিমগুলো ছিলো, সেগুলো কে কিনলো?

কর্মচারী: লিয়াকত সাহেব।

মালিক:  গত বছরের পাঁচ কেজি আটা?

কর্মচারী: লিয়াকত সাহেব।

মালিক: আর ওই মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া সেমাইগুলো?

কর্মচারী: লিয়াকত সাহেবই সব নিয়ে গেছেন। 

এমন সময় মালিকের মুখ কালো হয়ে গেল। কপাল দিয়ে ঘাম ছুটতে লাগলো। 

কর্মচারী ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করল-

হুজুর আপনার কি শরীর খারাপ লাগছে?

মালিক: না, লিয়াকত সাহেবের বাসায় আজ আমার স্বপরিবারে দাওয়াত আছে!!

মিলিটারি ট্রেনিং:

অফিসার ক্যাডেট বল্টুকে জিজ্ঞেস করল , তোমার হাতে এটা কি ?

বল্টু: স্যার, এটা বন্দুক ।

অফিসার: না! এটা বন্দুক না, এটা তোমার ইজ্জত, তোমার গর্ব, তোমার মা হয় “মা”। তারপর অফিসার দ্বিতীয় ক্যাডেট পল্টনকে জিজ্ঞেস করল: তোমার হাতে এটা কি ?

পল্টন: স্যার, এটা.........বল্টুর মা, ওর ইজ্জত, ওর গর্ব! আমাদের কাকিমা হয় কাকিমা।

হোম ওয়ার্কঃ

ম্যাডাম: রোকন, তুমি হোম ওয়ার্ক নিয়ে আসনি কেন?

রোকন: ম্যাডাম, হোম ওয়ার্ক করেছিলাম। কিন্তু আমাদের বাড়ির কুকুর হোম ওয়ার্কের কাগজটা খেয়ে ফেলেছে।

ম্যাডাম: টুটুল, তুমি হোম ওয়ার্ক করোনি কেন?

টুটুল: ম্যাডাম, হোম ওয়ার্ক করেছিলাম। কিন্তু কাগজটা আমি খেয়ে ফেলেছি।

ম্যাডাম: কেন?

টুটুল: কারণ, আমাদের বাসায় কুকুর নেই!.....!’

 

ইন্টার্ন চিকিৎসকঃ

নতুন ইন্টার্ন চিকিৎসক হলো রনি। একজন রোগী এসে তার রোগের বর্ণনা দিয়ে জানতে চাইল, ডাক্তার সাহেব আমার কি হয়েছে?

রনি জিজ্ঞেস করল, এ রকম রোগ কি আগেও আপনার হয়েছিল। জি স্যার। জানুয়ারিতেও এমন হয়েছিল। স্যার বলেন না আমার কী হয়েছে। বুঝতে পেরেছি, আপনার জানুয়ারিতে যেটা হয়ে ছিল, সেটাই আবার হয়েছে!

 

নিউ ফোল্ডারঃ

প্রথম বন্ধু: তোর পিসিতে তো এত্তগুলা ‘ফাইনাল’ফোল্ডার! মোস্ট ফাইনাল, চরম ফাইনাল, একদম ফাইনাল, সত্যি ফাইনাল-কোনটাতে দেখব?

দ্বিতীয় বন্ধু: কোনোটায় না! ‘নিউ ফোল্ডার’নামের ফোল্ডারটা দেখ, ওখানেই ফাইনাল রিপোর্টটা আছে!

 

আলমারি কেউ ধার দেয় না:

সগীর: তোমার এত বইয়ের কালেকশন? আর তুমি কি-না এমন করে বইগুলো চারপাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রেখেছ? এই ভালো ভালো বইগুলো আলমারিতে রাখা উচিত।

সমীর: উচিত জানি!

সগীর: তাহলে রাখছো না কেন?

সমীর: বই ধার পাওয়া যায়, কিন্তু আলমারি তো কেউ ধার দেয় না ভাই।

 

সম্পাদক ও প্রকাশক: সরদার মোঃ শাহীন
উপদেষ্টা সম্পাদক: রফিকুল ইসলাম সুজন
বার্তা সম্পাদক: ফোয়ারা ইয়াছমিন
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: আবু মুসা
সহ: সম্পাদক: মোঃ শামছুজ্জামান

প্রকাশক কর্তৃক সিমেক ফাউন্ডেশন এর পক্ষে
বিএস প্রিন্টিং প্রেস, ৫২/২ টয়েনবি সার্কুলার রোড,
ওয়ারী, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও ৫৫, শোনিম টাওয়ার,
শাহ মখ্দুম এ্যাভিনিউ, সেক্টর # ১২, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০ হতে প্রকাশিত।

বানিজ্যিক অফিস: ৫৫, শোনিম টাওয়ার,
শাহ মখ্দুম এ্যাভিনিউ, সেক্টর # ১২, উত্তরা, ঢাকা।
বার্তা বিভাগ: বাড়ি # ৩৩, রোড # ১৫, সেক্টর # ১২, উত্তরা, ঢাকা।
ফোন: ০১৮৯৬০৫৭৯৯৯
Email: simecnews@gmail.com