সংগ্রহে: মোঃ ইসমাইল হোসেন
ব্লাড ব্যাংকে ডাকাতি:
জিকু ও তার কয়েকজন বন্ধু মিলে সিদ্ধান্ত নিলো, তারা ব্যাংক ডাকাতি করবে। যেই ভাবা সেই কাজ। রাতের বেলা তারা ঢুকে পড়ল এক ব্যাংকে। কিন্তু ব্যাংকের ভেতর কোনো টাকা-পয়সা না পেয়ে কিছু পানীয়ের বোতল দেখে সব বোতল খেয়ে সাবাড় করে দিলো।
পরের দিন সবগুলো সংবাদপত্রে শিরোনাম হলো ‘রাজধানীতে ব্লাড ব্যাংকে ডাকাতি!’।
কান্নাকাটি করার চেষ্টা:
শান্তা: কিরে, মন খারাপ করে বসে আছিস কেন?
জিকু: জানিস, আমার স্ত্রী গতকাল মারা গেছে।
শান্তা: বলিস কী রে!
জিকু: এ জন্য অনেক কান্নাকাটি করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু কিছুতেই চোখে জল আসছে না। কী করি বল তো?
শান্তা: আরে, এটা কোনো ব্যাপার হলো! তুই মনে মনে কল্পনা কর যে, সে আবারও ফিরে এসেছে। তাহলেই তো হয়।
দোকান খোলার আগেই ভেতরে:
বিচারক: তোমাদের কেন গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানো?
জিতু: সকাল সকাল দোকানে বাজার করার জন্য।
বিচারক: হুম, তাহলে তো তোমাদের কোনো অপরাধ হয়নি। যা-ই হোক, তোমরা কত সকালে দোকানে গিয়েছিলে?
জিতু: একটু বেশি সকালেই গিয়েছিলাম। দোকান খোলার আগেই দোকানের ভেতরে গিয়েছিলাম।
গরু উড়তে পারে না:
রাজিব রাস্তা দিয়ে হাঁটছে। রাস্তার ওপরে বিদ্যুতের তারে একটি পাখি বসে আছে। এক সময় পাখিটি মল ত্যাগ করামাত্র সোজাসুজি তা রাজিবের মাথার ওপর গিয়ে পড়ল।
এটা দেখে রাজিব আশপাশে তাকালেন কেউ দেখেছে কি না, তা বুঝতে। তারপর মনে মনে বলতে লাগলেন, ‘তাও ভালো যে, গরু উড়তে পারে না, আর তারের ওপরও বসতে পারে না।’
বিয়ে না করার কারণ:
শান্তা: আচ্ছা, তুমি বিয়েটা করে ফেলছো না কেন?
সরফরাজ: আমি আসলে আমার মতোই আদর্শবান একজনকে খুঁজছি।
শান্তা: তাহলে সে রকম কাউকে খুঁজে পাওনি?
সরফরাজ: তা একজনকে পেয়েছি বৈ কি।
শান্তা: তাহলে সমস্যা কোথায়?
সরফরাজ: আরে, সে তো আবার তার আদর্শের মতোই আরেকজনকে খুঁজছে।
সবুজ রঙের টেলিভিশন:
জিল্লু: আচ্ছা, আপনাদের এখানে রঙিন টেলিভিশন আছে?
বিক্রেতা: হুম, আছে। তা কোন কোম্পানির টেলিভিশন দেখাব?
জিল্লু: অত কিছু বুঝি না। আমার রঙিন টেলিভিশন চাই। আর যেনতেন রং হলে হবে না। সবুজ রঙের টেলিভিশন দেখান।