সংগ্রহে: ইসমাইল হোসেন
দাদা আর নাতির কতোপকথনঃ
দাদা: যা পালা তাড়াতাড়ি, তুই আজকে স্কুলে যাস নাই; তাই তোর শিক্ষক বাড়িতে আসছে।
নাতি: আমি পালাবো না, তুমি বরং পালাও।
দাদা: আমি পালাব কেন?
নাতি: কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছে তাই স্কুলে যাইনি।
পরীক্ষায় ১০০ পাওয়ার উপায়ঃ
মিতার বাবা মিতার রেজাল্ট কার্ড আনতে স্কুলে গেলেন। স্কুলে গিয়ে মিতার শ্রেণি শিক্ষককে বললেন, মাফ করুন, মিতা মনে হয় এবারও পরীক্ষায় শূন্য পেয়েছে!
শিক্ষক: না না, আপনি ভুল বলছেন, আপনার মেয়ে এবার স্কুলে বিশেষ এক রেকর্ড করেছে।
বাবা: তাই নাকি! তা কততম হয়েছে আমার মেয়ে?
শিক্ষক: মিতা এবারের পরীক্ষায় এমন লেখা লিখেছে যে, সব খাতায় সে ১০০ করে ১০টি বিষয়ে ১০০০ পেয়েছে!
বাবা: শিক্ষকরা কেন তাকে এত নম্বর দিয়েছেন একটু বলবেন?
শিক্ষক: শিক্ষকদের আর কি দোষ! মিতা প্রতিটি খাতায় লিখেছে, দয়া করে আমাকে শূন্যের বদলে যে কোনো নম্বর দিন। তাই আমাদের শিক্ষকরা দয়া করে ১০০ করে ১০০০ দিয়েছেন!
সিনেমার ডায়নোসর দেখে ভয়ঃ
জিকু গেছে সিনেমা হলে। সিনেমার নাম, ‘ভয়ংকর ডায়নোসর’! পর্দায় যখনই ডায়নোসর দেখা গেল, জিকু দ্রুত চেয়ারের নিচে লুকানোর চেষ্টা করতে লাগল। জিকুর পাশে বসা ভদ্রলোক বললেন-
ভদ্রলোক: কি হলো, লুকাচ্ছেন কেন?
জিকু: ভয়ে।
ভদ্রলোক: ভয় কিসের? সিনেমাই তো!
জিকু: আমি না হয় মানুষ, আমার বুদ্ধিশুদ্ধি আছে। এটা যে সিনেমা, সেটা আমি জানি। কিন্তু ওই বেটা ডায়নোসরটা তো আর জানে না!