সংগ্রহে: ইসমাইল হোসেন
অপারেশন শুনেই পালিয়েছে ঝন্টু:
পিন্টু: হাসপাতাল থেকে অপারেশন না করেই পালালি কেন?
ঝন্টু: দোস্ত, না পালিয়ে উপায় ছিল না!
পিন্টু: তাই বলে এক্কেবারে অপারেশন টেবিল থেকে!
ঝন্টু: নার্স শুধু বারবার বলছিল, ছোট অপারেশন, ভয়ে কাঁপবেন না, স্যার! খোদার ওপর ভরসা রাখেন! ভয় পাওয়ার কিছুই নেই।
পিন্টু: ভীতুর ডিম কোথাকার! মাথামোটা নার্স তোরে এইসব বললো আর এতেই পালিয়ে এলি?
ঝন্টু: আরে আমাকে না, এসব ডাক্তারকে বলছিল।
শিক্ষক ও পল্টুর কথোপকথন:
শিক্ষক: পল্টু, নিউটন সম্পর্কে কিছু জানো?
পল্টু: জানি স্যার!
শিক্ষক: বলো, কী জানো?
পল্টু: বিজ্ঞানীর নাম নিউটন। কাজ রহস্য উদঘাটন। বাড়ি ওয়াশিংটন। বাপের নাম কটন। ছেলের নাম প্রোটন। প্রিয় হোটেল শেরাটন। প্রিয় খাবার মাটন। প্রিয় বন্ধুর নাম রতন। প্রিয় খেলার নাম ম্যারাথন। স্যার, আর কিছু?
শিক্ষক: আমার জন্য পানি আনো এক টন।
নায়িকার শপিং:
নায়িকা: ওই হীরার দুল জোড়ার দাম কত?
ম্যানেজার: শুধু দশটি কিস দিলেই হবে।
নায়িকা: আচ্ছা। আর ওই স্বর্ণের সুতায় কাজ করা শাড়িটা?
ম্যানেজার: ওটার জন্য ৫টি।
নায়িকা: দু’টিই প্যাকেট করে দিন।
ম্যানেজার হন্তদন্ত হয়ে দুল আর শাড়ি প্যাকেট করে নায়িকার হাতে ধরিয়ে গলা বাড়িয়ে দাঁড়ালো। এবার নায়িকা তার সঙ্গে থাকা কাজের বুয়াকে বললেন-
নায়িকা: বিল চুকিয়ে দাও। খবরদার ১৫টার বেশি দিও না কিন্তু!
সূর্যের ওপর ক্লাস নেবেন শিক্ষক:
শিক্ষক: আগামীকাল সূর্যের ওপর তোমাদের পড়াবো। সবাই উপস্থিত থাকবে কিন্তু।
পল্টু: স্যার, আমি থাকতে পারবো না!
শিক্ষক: কেন?
পল্টু: স্যার, আপনি তো সূর্যের ওপর ক্লাস নিতে যাচ্ছেন। অত গরম জায়গায় তো সবাই পুড়ে মরবে।