সংগ্রহে: ইসমাইল হোসেন
ধনিয়া পাতার বদলে মেথি পাতা:
বাবা: তোকে ধনিয়া পাতা আনতে পাঠালাম আর তুই নিয়ে এলি পুদিনা পাতা!
ছেলে: আমি তো চিনতে পারিনি।
বাবা: এমন বোকা ছেলে আমার দরকার নেই। যা বাড়ি থেকে বের হয়ে যা।
ছেলে: বাবা, তবে চলো একসঙ্গেই বের হই!
বাবা: কেন?
ছেলে: না, মা বলছিল যে এটা না-কি মেথি পাতা!
বাঙালির কদর:
গুপ্তচর: জন্ম থেকে গুজব শুনতে শুনতে কোনটা মিথ্যা আর কোনটা রিয়েল বুঝে গেছি। এইগুলা ব্যাপার না।
সিআইএ: হু আর ইউ রিয়েললি? তোমার রহস্য উদঘাটন না করতে পারলে আমি আফসোসেই মরে যাবো।
গুপ্তচর: আমি সাধারণ বাংলাদেশি। যাকে তোমরা গুপ্তচর ভেবে ভুল করেছো।
সিআইএ: ফিল আপ দিস ফর্ম, ভেরি কুইকলি।
গুপ্তচর: কিসের ফর্ম এটা?
সিআইএ: তোমাকে আজ থেকে সিআইএ’র ট্রেইনার হিসেবে নিয়োগ দিতে চাই। এমন লোকই তো আমরা খুঁজেছিলাম। আই স্যালিউট ইউ, বস!
ক্লাসে স্যার এভারেস্ট দেখালেন:
শিক্ষক: বলতো এভারেস্ট কোথায়?
ছাত্র: জানি না।
শিক্ষক: এটাই জানো না! কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাঁড়ালেই সব জানতে পারবে!
ছাত্র: কেন স্যার? কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাঁড়ালে এভারেস্ট দেখা যাবে?
সঠিক উপায়ে শিশু লালন পালন:
মিসেস লিলির চোখ কপালে উঠে গেল, যখন দেখলেন তার দশ বছরের শিশু মন্টু ‘সঠিক উপায়ে শিশু লালন পালন’ নামের একটি বই মনোযোগ দিয়ে পড়ছে। ছেলেকে ডেকে তিনি বললেন
লিলি: মন্টু, কী করছিস ওখানে?
মন্টু: বই পড়ছি মা।
লিলি: এই বই তুই পড়ছিস কেন?
মন্টু: মা, আমি দেখতে চাচ্ছি আমাকে তোমরা ঠিকঠাক মতো লালন পালন করছো কি না!
ছেলে হবে বাবার মতো:
প্রতিবেশী: কালু বড় হয়ে তুই কি হতে চাস?
কালু: আমার বাবার মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে চাই!
প্রতিবেশী: কী বলিস কালু! তোর বাবা আবার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিল কবে?
কালু: না, তিনিও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কি!