সংগ্রহেঃ মুশফিকুর রহমান শিহাব
কানে কম শোনেঃ
রণন আর নাছের দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে।
রণনঃ বুঝলি নাছের, সুলেখাকে আমি ভালোবাসতাম, কিন্তু এখন আর বাসি না।
নাছেরঃ কেন?
রণনঃ মেয়েটা কানে কম শোনে।
নাছেরঃ কী করে বুঝলি?
রণনঃ আমি ওকে বললাম, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আর ও বলল, আমার পায়ের স্যান্ডেলটা নতুন।
শিক্ষক ও ছাত্রঃ
চিকিৎসকঃ টাকা-পয়সা নাই বুঝলাম। কিন্তু আমার ঔষধে যদি সেরে ওঠো, তাহলে কী দেবে আমাকে?
রোগীঃ গরিব মানুষ স্যার, কবর খুঁড়ে খাই। যদি সাইরা উঠি, তাইলে আপনার কবর একদম ফ্রিতে কইরা দিমু, স্যার! কথা দিলাম!
চোখের ভাষাঃ
শিক্ষকের প্রেমে পাগল এক ছাত্রী। কিন্তু শিক্ষক পাত্তা দেন না। একদিন প্রেমে দিওয়ানা ছাত্রী সরাসরি শিক্ষকের সামনে গিয়ে দাঁড়ালো।
ছাত্রীঃ স্যার... আপনি কি আমার চোখের ভাষা পড়তে পারেন না!
শিক্ষকঃ আরে রাখো তোমার চোখের ভাষা! গত পাঁচ বছর ধইরা চেষ্টা কইরাও তোমার হাতের লেখা বুঝলাম না!
বিল্টুর পরী বউঃ
বিল্টু বিকেলে তার বন্ধুর সঙ্গে গল্প করছে।
বিল্টুঃ জানিস? আমার বউ আসলে মানুষ নারে
পরী; আমি এতদিন বুঝতেই পারিনি।
গিল্টুঃ বলিস কি?
বিল্টুঃ হ্যাঁরে! গত রাতে হঠাৎ জেগে উঠে ঘুম ঘুম চোখে দেখি; আমার বউ বসে আছে একটু দূরে আর তার মুখ থেকে আলোর আভা বের হচ্ছে!
গিল্টুঃ তাই নাকি?
বিল্টুঃ হ্যাঁরে! সেই আভা কখনো বাড়ছে কখনো কমছে। কিন্তু আমি নড়ে উঠতেই সেই আভা মিলিয়ে গেলো। আর বউ ঝট করে আমার পাশে শুয়ে পড়ল।
গিল্টুঃ ওরে গাধা! পরী টরি কিছু না। তোর বউ তোর মোবাইল ফোন চেক করছিল।
মৃত্যুশয্যায় এক কিপটা লোকঃ
কিপটা লোকঃ আমার স্ত্রী কই?
স্ত্রীঃ ওগো, আমি তোমার পাশেই আছি।
কিপটা লোকঃ আমার ছেলে-মেয়েরা কই?
ছেলে-মেয়েরাঃ এই যে বাবা, আমরা তোমরা পাশেই আছি।
কিপটা লোকঃ সবাই তো এইখানে। তাহলে পাশের রুমের ফ্যানটা ঘুরতাছে ক্যান? বিদ্যুৎ বিল কি তোর বাপে দিবে!