ফণীর আঁচে কচ্ছপের কাণ্ড!

প্রকাশের সময় : 2019-05-23 19:29:30 | প্রকাশক : Administration
ফণীর আঁচে কচ্ছপের কাণ্ড!

সিমেক ডেস্কঃ ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ফণীর তাণ্ডব প্রত্যক্ষ করেছে ভারতের ওড়িশার উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলো। হয়েছে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত গঞ্জাম এবং পুরী ও তার আশপাশের অঞ্চল। প্রাণ হারিয়েছেন আটজনের মতো। ফণীর গতিবিধি ও গতিপথ নিয়ে আগেই সতর্কতা জারি করেছিল আবহাওয়া দফতর। সেই মতো নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল লক্ষাধিক মানুষকে। এ তো গেল মানুষের কথা, কিন্তু সামুদ্রিক প্রাণীরা? তারাও কি আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট পড়ে সতর্ক হয়েছিল? না, আসলে সামুদ্রিক প্রাণীদের প্রয়োজন হয় না আবহাওয়ার পূর্বাভাস!

প্রাকৃতিক দুর্যোগের ব্যাপারে আগেই আঁচ করতে পারে পশু-পাখিরা, নিশ্চিত তথ্য-প্রমাণ না থাকলেও এ নিয়ে আলোচনা বন্ধ হয়নি। বড় কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরই তা আবার নতুন করে চাড়া দিয়েছে। ফণীর পরও সামুদ্রিক কচ্ছপদের নিয়ে এমনই এক অবাক করা তথ্য সামনে এসেছে। ফণীর আগে গঞ্জাম জেলার ঋষিকুল্যা সৈকতে সামুদ্রিক কচ্ছপদের গতিবিধি নিয়ে অদ্ভুত দাবিই করছেন আইএফএস কর্মকর্তা প্রবীন কেসওয়ান। প্রবীন একটি টুইটে কিছু সামুদ্রিক কচ্ছপের (অলিভ রিডলে নামে পরিচিত) ছবি টুইট করে একটি তথ্য শেয়ার করে লিখেছেন, ‘এদের কোনো রকম আবহাওয়ার পূর্বাভাসের প্রয়োজন হয় না।’ কিন্তু কেন এমন লিখলেন প্রবীন? টুইটেই নিজের বক্তব্যের জন্য যুক্তিসঙ্গত কারণ দেখিয়েছেন প্রবীন। তিনি লিখেছেন, ‘ঋষিকুল্যা সমুদ্রসৈকতে প্রতিবছর এই সময় প্রায় ৪ লাখেরও বেশি সামুদ্রিক কচ্ছপ ডিম দিতে আসে। কিন্তু সিমেক ডেস্কঃ ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ফণীর তাণ্ডব প্রত্যক্ষ করেছে ভারতের ওড়িশার উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলো। হয়েছে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত গঞ্জাম এবং পুরী ও তার আশপাশের অঞ্চল। প্রাণ হারিয়েছেন আটজনের মতো। ফণীর গতিবিধি ও গতিপথ নিয়ে আগেই সতর্কতা জারি করেছিল আবহাওয়া দফতর। সেই মতো নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল লক্ষাধিক মানুষকে। এ তো গেল মানুষের কথা, কিন্তু সামুদ্রিক প্রাণীরা? তারাও কি আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট পড়ে সতর্ক হয়েছিল? না, আসলে সামুদ্রিক প্রাণীদের প্রয়োজন হয় না আবহাওয়ার পূর্বাভাস!

প্রাকৃতিক দুর্যোগের ব্যাপারে আগেই আঁচ করতে পারে পশু-পাখিরা, নিশ্চিত তথ্য-প্রমাণ না থাকলেও এ নিয়ে আলোচনা বন্ধ হয়নি। বড় কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরই তা আবার নতুন করে চাড়া দিয়েছে। ফণীর পরও সামুদ্রিক কচ্ছপদের নিয়ে এমনই এক অবাক করা তথ্য সামনে এসেছে। ফণীর আগে গঞ্জাম জেলার ঋষিকুল্যা সৈকতে সামুদ্রিক কচ্ছপদের গতিবিধি নিয়ে অদ্ভুত দাবিই করছেন আইএফএস কর্মকর্তা প্রবীন কেসওয়ান। প্রবীন একটি টুইটে কিছু সামুদ্রিক কচ্ছপের (অলিভ রিডলে নামে পরিচিত) ছবি টুইট করে একটি তথ্য শেয়ার করে লিখেছেন, ‘এদের কোনো রকম আবহাওয়ার পূর্বাভাসের প্রয়োজন হয় না।’ কিন্তু কেন এমন লিখলেন প্রবীন? টুইটেই নিজের বক্তব্যের জন্য যুক্তিসঙ্গত কারণ দেখিয়েছেন প্রবীন। তিনি লিখেছেন, ‘ঋষিকুল্যা সমুদ্রসৈকতে প্রতিবছর এই সময় প্রায় ৪ লাখেরও বেশি সামুদ্রিক কচ্ছপ ডিম দিতে আসে। কিন্তু অবাক করেই এই সামুদ্রিক কচ্ছপরা এবার গঞ্জাম জেলার এই সমুদ্রসৈকতটিতে ডিম পাড়ার জন্য আসেনি। এর পরই প্রবীন লিখেছেন, হয়তো সব প্রাণীদের ওয়েদার ফোরকাস্টার প্রয়োজন হয় না। ভারতের একটি গণমাধ্যম বলছে, ১৫০-১৬০ গতি নিয়েই ফণী গঞ্জামের ঋষিকুল্যা সমুদ্রসৈকতে আছড়ে পড়ে বৃহস্পতিবার। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আগে থেকে আঁচ করেই কি অভিল রিডলেরা আসেনি ডিম পাড়ার জন্য? প্রবীন সেদিকে ইঙ্গিত করলেও নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে শুধু কচ্ছপই নয়, গরু থেকে ইঁদুর অনেক প্রাণীই প্রাকৃতিক দুর্যোগ আগে থেকেই আঁচ করতে পারে- এমন দাবি অনেকে করে থাকেন। মধ্যবিত্তের বাড়িতে গরু এবং ইঁদুরের গতিবিধির ওপর অনেক বয়স্ক লোকই নির্ভর করেন প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঁচ করতে। প্রচলিত মত অনুসারে, ভূমিকম্প, বন্যা, ঝড়ের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয়গুলো আগে থেকেই টের পায় এই প্রাণীরা। এবং সেই দুর্যোগ থেকে বাঁচার জন্য অস্থির হয়ে পড়ে।

 

সম্পাদক ও প্রকাশক: সরদার মোঃ শাহীন
উপদেষ্টা সম্পাদক: রফিকুল ইসলাম সুজন
বার্তা সম্পাদক: ফোয়ারা ইয়াছমিন
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: আবু মুসা
সহ: সম্পাদক: মোঃ শামছুজ্জামান

প্রকাশক কর্তৃক সিমেক ফাউন্ডেশন এর পক্ষে
বিএস প্রিন্টিং প্রেস, ৫২/২ টয়েনবি সার্কুলার রোড,
ওয়ারী, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও ৫৫, শোনিম টাওয়ার,
শাহ মখ্দুম এ্যাভিনিউ, সেক্টর # ১২, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০ হতে প্রকাশিত।

বানিজ্যিক অফিস: ৫৫, শোনিম টাওয়ার,
শাহ মখ্দুম এ্যাভিনিউ, সেক্টর # ১২, উত্তরা, ঢাকা।
বার্তা বিভাগ: বাড়ি # ৩৩, রোড # ১৫, সেক্টর # ১২, উত্তরা, ঢাকা।
ফোন: ০১৮৯৬০৫৭৯৯৯
Email: simecnews@gmail.com