সংগ্রহে: ফেরদৌস আলম
ঘাস কাটতে নারিকেল গাছের মাথায়:
মালিক: এই বল্টু, তুই আমার নারিকেল গাছে কেন?
বল্টু: গরুর জন্য ঘাস কাটতে উঠেছি।
মালিক: তোর কি মাথা খারাপ, নারিকেল গাছে ঘাস পাবি কই?
বল্টু: ঘাস পাইনি, তাই তো নামছি।
পরদিন আবারও বল্টু গেল চুরি করতে। আবারও মালিক দেখে ফেলল--
মালিক: তুই আবার গাছে উঠেছিস কেন?
বল্টু: না, কাল ঘাস কাটার কাচিটা ফেলে গেছিলাম।
স্ত্রীর জন্য স্বপ্নের গাড়ি কিনলেন স্বামী:
রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে
স্বামী: ওগো শুনছো, সেই ১৯৭৯ সাল থেকে টাকা জমানো শুরু করার পর অবশেষে আজ স্বপ্নের গাড়িটা কেনার মতো টাকা আমার হয়েছে।
স্ত্রী: সত্যি? কী গাড়ি? ২০১০ মডেলের টয়োটা?
স্বামী: না! একটা ১৯৭৯ মডেলের মিৎসুবিশি!
টিকটিকি কেন কুমির হতে পারেনি?
১ম টিকটিকি: ধুর, আজকে হঠাৎ বাপ-মার উপর চরম জিদ উঠছে।
২য় টিকটিকি: কেন বন্ধু? হঠাৎ বাপ-মার উপর জিদ কেন?
১ম টিকটিকি: আরে আজকে টিভিতে শিশুদের বেড়ে ওঠার অ্যাড দেখলাম।
২য় টিকটিকি: তো?
১ম টিকটিকি: ছোটবেলায় বাপ-মা যদি নিয়ম কইরা বেড়ে ওঠার ওইসব খাওয়াইতো, তাইলে কি হইতো বুঝোস নাই?
২য় টিকটিকি: না তো। কী হইতো?
১ম টিকটিকি: আরে ব্যাটা, আমরা তাইলে টিকটিকি না হইয়া কুমির হইতাম!
মশার ক্যারিয়ার বরবাদ
একদিন এক মশা আরেকটি মশাকে বলছে-
১ম মশা: এই, তুই বড় হইয়া কী হবি?
২য় মশা: আমি ডাক্তার হমু, তুই কী হবি?
১ম মশা: আমি বড় হইয়া ইঞ্জিনিয়ার হইমু চিন্তা করতাছি।
এমন সময় একজন এসে মশা মারার ওষুধ ছিটালো। তখন মশাগুলো অজ্ঞান হতে হতে বলে উঠল-
মশা: ধুর, ক্যারিয়ারটাই বরবাদ কইরা দিলো।
বখাটে ছেলে:
এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ
দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই ঘটনা জেনে অনেকবার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচ, আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!
বসঃ আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণী: কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বস: বলো কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?
তরুণী: স্যার ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে যে...!