সংগ্রহে: ইসমাইল হোসেন
বিপজ্জনক চরিত্র চেনার উপায়:
ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে আসক্ত নান্টুর স্ত্রী। বিরক্ত হয়ে একদিন নান্টু জানতে চাইলো
নান্টু: এই সিরিয়াল দেখে তুমি আসলে কী শিখেছ? আমাকে বলতে পারবে?
স্ত্রী: আর কিছু না হোক, একটা জিনিস শিখতে পেরেছি।
নান্টু: কী সেটা?
স্ত্রী: তা হচ্ছে- যার কপালে যত বড় টিপ থাকে; সেই চরিত্রটি তত বেশি বিপজ্জনক।
ঘুমের ওষুধ ও নার্স:
নার্স ঘুমন্ত রোগীকে জোর করে ডেকে তুলছেন দেখে চিকিৎসক জিজ্ঞাসা করলেন
চিকিৎসক: আরে আরে, করছেন কী? অযথা ঘুমন্ত রোগীকে ডাকছেন কেন?
নার্স: স্যার, রোগীর এখন ওষুধ খাওয়ার সময়। না ডাকলে সঠিক সময়ে তার ওষুধ আর খাওয়া হবে না।
চিকিৎসক: কিসের ওষুধ, যেটা তাকে এখনই খাওয়াতে হবে?
নার্স: ঘুমের ওষুধ স্যার।
জন্মদিনের কেকে স্ত্রীর নামই ভুল:
রমেশ: তোর চোখ ফোলা কেন?
সুরেশ: গতকাল আমার বউয়ের জন্মদিনের জন্য কেক এনেছি।
রমেশ: কিন্তু এর সঙ্গে চোখ ফোলার কী সম্পর্ক?
সুরেশ: আমার স্ত্রীর নাম ‘তপস্যা’ আর বোকা কেকের দোকানদার লিখেছে ‘শুভ জন্মদিন সমস্যা’।
ফেসবুকে ভুঁড়িভোজ:
এক লোক সকাল সকাল ফেসবুক খুলে বসেছিল। তার এক নারী বন্ধু লুচি, আলুরদমের ছবি আপলোড করে লিখলেন, ‘এসো, সবাই ব্রেকফাস্ট করি।’
লোকটি কমেন্ট করলেন, ‘খুব ভালো টেস্ট ছিল, দারুণ লাগলো।’ লোকটির স্ত্রী এই কমেন্ট দেখে স্বামীকে আর টিফিন দিলেন না।
ধনিয়া পাতার বদলে মেথি পাতা:
বাবা: তোকে ধনিয়া পাতা আনতে পাঠালাম আর তুই নিয়ে এলি পুদিনা পাতা!
ছেলে: আমি তো চিনতে পারিনি।
বাবা: এমন বোকা ছেলে আমার দরকার নেই। যা বাড়ি থেকে বের হয়ে যা।
ছেলে: বাবা, তবে চলো একসঙ্গেই বের হই!
বাবা: কেন?
ছেলে: না, মা বলছিল যে এটা না-কি মেথি পাতা।
কাজের অভিজ্ঞতা:
গৃহকর্ত্রী নতুন আয়াকে ইন্টারভিউ নিচ্ছেন
গৃহকর্ত্রী: তুমি যে বাচ্চা পালবে, তোমার কি শিশুদের ব্যাপারে কোনো অভিজ্ঞতা আছে?
আয়া: আছে না! আমি নিজেই তো একসময় শিশু ছিলাম।
আয়ুর্বেদ ডাক্তারকে জব্দ:
রোগী: আমার সমস্যা হলো ঘুমালে চোখে দেখি না। কী করা যায়?
ডাক্তার: আপনি পাকা লাল মরিচের গুঁড়া পানি দিয়ে পেস্ট বানিয়ে চোখে লাগান। তাহলে ঘুমালেও চোখে দেখতে পারবেন।