সংগ্রহে: ইসমাইল হোসেন
এইডা রেল স্টেশন:
এক মেয়ে ভুল করে অন্য ট্রেনে উঠে পড়ল। পরের স্টেশনে নেমে এক খোড়া লোককে জিজ্ঞাসা করল, ‘এইটা কোন স্টেশন?’ কিন্তু হইচইয়ের কারণে উত্তর শুনতে না পেয়ে লোকটাকে ধরে টেনে বিশ্রাম কক্ষে নিয়ে গেল।
সেখানে নিয়ে আবার জিজ্ঞাসা করল, ‘এইটা কোন স্টেশন?’ লোকটি রাগান্বিত হয়ে বলল, ‘একশ বার কইরা কইলাম যে, এইডা রেল স্টেশন। আপনে বিশ্বাসই করতাছেন না!’
হাতুড়ি দিয়ে কি রং করা হয়:
বাড়ির দোতলায় মিস্ত্রি দিয়ে রং করাচ্ছিলেন বাড়িওয়ালা। কিছুক্ষণ পর তার মনে হলো, মিস্ত্রি খুব ধীরে ধীরে কাজ করছে। তাই রান্নাঘর থেকে উপর দিকে তাকিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি-
বাড়িওয়ালা: কী, কাজ করছ তো, না-কি ফাঁকি দিচ্ছো?
মিস্ত্রি: না, কাজ করছি।
বাড়িওয়ালা: আমি তো কোনো আওয়াজ পাচ্ছি না।
মিস্ত্রি: হাতুড়ি দিয়ে তো আর রং করা হয় না। আওয়াজ পাবেন কীভাবে?
মেয়েরা চিৎকার করে কেন:
১ম ব্যক্তি: বলুন তো, তেলাপোকা আর বিবাহিত পুরুষের মাঝে মিল কোথায়?
২য় ব্যক্তি: দুটোকে দেখলেই মেয়েদের চিৎকার শুরু হয়ে যায়।
১ম ব্যক্তি: এবার তাহলে বলুন তো, তেলাপোকা আর বিবাহিত পুরুষের মাঝে পার্থক্য কোথায়?
২য় ব্যক্তি: মেয়েরা তেলাপোকা দেখে ভয় পেয়ে চিৎকার করে। আর স্বামীকে দেখলে চিৎকার করে ভয় দেখানোর জন্য।
বানান বিভ্রাটে যে অবস্থা হলো:
ক্লাসে শিক্ষক তার ছাত্রদের ইংরেজি পড়াচ্ছেন, হঠাৎ এক ছাত্র জিজ্ঞেস করল--
ছাত্র: আচ্ছা স্যার, ‘নাটুরে’ মানে কী?
শিক্ষক: আচ্ছা, তোর ‘নাটুরে’র বানানটা কী হবে বল তো?
ছাত্র: স্যার ‘ঘঅঞটজঊ’।
শিক্ষক: ওরে গাধা, ওটা নাটুরে না। ওটা হবে ‘ন্যাচার’মানে প্রকৃতি। বের হয়ে যা আমার ক্লাস থেকে, আজই তোকে টিসি দিয়ে দেব।
ছাত্র: স্যার, প্লিজ প্লিজ এমন করবেন না। তাহলে আমার ‘ফুটুরে’নষ্ট হয়ে যাবে।