সংগ্রহেঃ মুশফিকুর রহমান শিহাব
কৃপণ ব্যক্তিঃ
শহরের সবচেয়ে ধনী তবে কৃপণ ব্যক্তিটি তার বিএমডব্লিউ গাড়ি নিয়ে এক্সিডেন্ট করেছে। পুলিশ ও দমকল কর্মীরা উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্সে তুলছে তাকে..
কৃপণ ব্যক্তিঃ আমার ব্রান্ড নিউ গাড়িটা.. আহ্ হাহা হা.. আড়াই কোটি টাকা... আহ্... উঁ উঁ
পুলিশ অফিসারঃ আজব ধাতুতে গড়া লোক তো আপনি! মরতে মরতে বেঁচে গেছেন, বাম হাতটা কাটা পড়েছে আর আপনি আছেন গাড়ি নিয়ে! এবার শরীরের বাম পাশে তাকিয়ে হায় হায় করে উঠলো কৃপণ ব্যক্তিঃ আমার হীরা বসানো সোনার রোলেক্স ঘড়ি... ওহ্ খোদা... আরো পঞ্চাশ লাখ...আয় হায় হায় রে... !
ডাক্তার এবং রোগীঃ
ডাক্তারঃ আপনাকে বলেছিলাম, ঠিক রাত ১০টায় ঔষধ খাবেন। কিন্তু আপনি তো দেখছি প্রতিদিন ৩ ঘণ্টা আগেই ঔষধ খেয়েছেন!
রোগীঃ এ তো ভালোর জন্যই করেছি স্যার!
ডাক্তারঃ ভালোর কি দেখলেন এতে আপনি? ভাইরাস কি তাতে মরবে?
রোগীঃ স্যার, শত্র“কে হামলা করতে হয় অপ্রস্তুত অবস্থায়- এটাও জানেন না..!!!
এতোদিন খাবো কিঃ
এক গৃহবধু গ্যাসের ডিলারকে ফোন করতে গিয়ে ভুল করে গাইনি ডাক্তারকে ফোন করে ফেলেছে।
গৃহবধুঃ আচ্ছা, ডেলিভারির ক’দিন পরে আবার বুক করা যাবে?
ডাক্তারঃ তা ছ-সাত মাসের আগে তো নয়ই।
গৃহবধুঃ সে কি। তাহলে এতোদিন খাবো কী?
ডাক্তারঃ কেন? ওরাল পিল..!!!
ব্যাটারী ফুলঃ
স্ত্রীর ফোনে সংকেত বাজতে শুরু করলো গভীর রাতে। ঘুম ভেঙে গেল স্বামীর। ফোনটা হাতে নিয়ে চোখ বুলিয়েই চিৎকার করে উঠলেন, এতে ঘুম ভেঙে গেল স্ত্রীরও।
স্বামীঃ কত্তো বড় সাহস হারামজাদার!
স্ত্রীঃ কার সাহস! কী হয়েছে? এত রাতে চিৎকার করছো কেন?
স্বামীঃ কার আবার তোমার বয়েফ্রেন্ডের! রাত বাজে দুইটা- মেসেজ পাঠিয়েছে বিউটিফুল...আমার সন্দেহ শেষ পর্যন্ত ঠিক প্রমাণ হলো...ওহ্!
স্বামীর হাত থেতে ফোন ছিনিয়ে নিয়ে মেসেজ পড়ে এবার দ্বিগুন জোরে চিৎকার দিয়ে উঠলো-
স্ত্রীঃ আরে যুবক বয়সের বুইড়্যা জামাই আমার... আর কতো জ্বালাবি আমারে?
স্বামীঃ মানে?
স্ত্রীঃ বিউটিফুল না- এখানে লেখা আছে ব্যাটারী ফুল! মানে আমার মোবাইলের চার্জ পুরা হয়েছে।
স্বামীঃ অ্যাঁ! বলো কী?....!!!!